ভালোবাসার আর্তি কার না বুকে থাকে? ভালোবাসা পেতে কাঙ্গাল আমাদের ভাইবোনেরা। কাঙ্গাল হলেই কি আর তা জুটে যায়? ভালোবাসা পাওয়ার আশাতেই হালাল-হারাম ভুলে অন্যায় করে বিয়ের আগে প্রেম শুরু করে দেয় অনেকে। বেশিরভাগ ভালোবাসামার্কা প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে যন্ত্রণায়, অশান্তিতে, দুর্নাম রটে গিয়ে... নিঃসন্দেহে আল্লাহর অপছন্দ কাজ করলে তার ফলাফল অশান্তিতেই শেষ হয়।
ভালোবাসার আর্তি কার না বুকে থাকে? ভালোবাসা পেতে কাঙ্গাল আমাদের ভাইবোনেরা। কাঙ্গাল হলেই কি আর তা জুটে যায়? ভালোবাসা পাওয়ার আশাতেই হালাল-হারাম ভুলে অন্যায় করে বিয়ের আগে প্রেম শুরু করে দেয় অনেকে। বেশিরভাগ ভালোবাসামার্কা প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে যন্ত্রণায়, অশান্তিতে, দুর্নাম রটে গিয়ে... নিঃসন্দেহে আল্লাহর অপছন্দ কাজ করলে তার ফলাফল অশান্তিতেই শেষ হয়।
আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন। ভালোবাসার আর্তি কার না বুকে থাকে? ভালোবাসা পেতে কাঙ্গাল আমাদের ভাইবোনেরা। কাঙ্গাল হলেই কি আর তা জুটে যায়? ভালোবাসা পাওয়ার আশাতেই হালাল-হারাম ভুলে অন্যায় করে বিয়ের আগে প্রেম শুরু করে দেয় অনেকে। বেশিরভাগ ভালোবাসামার্কা প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে যন্ত্রণায়, অশান্তিতে, দুর্নাম রটে গিয়ে... নিঃসন্দেহে আল্লাহর অপছন্দ কাজ করলে তার ফলাফল অশান্তিতেই শেষ হয়।
আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন। আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন।
লেখাটি নিচের লিঙ্ক থেকে সংগ্রহিতঃভালোবাসার আর্তি কার না বুকে থাকে? ভালোবাসা পেতে কাঙ্গাল আমাদের ভাইবোনেরা। কাঙ্গাল হলেই কি আর তা জুটে যায়? ভালোবাসা পাওয়ার আশাতেই হালাল-হারাম ভুলে অন্যায় করে বিয়ের আগে প্রেম শুরু করে দেয় অনেকে। বেশিরভাগ ভালোবাসামার্কা প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে যন্ত্রণায়, অশান্তিতে, দুর্নাম রটে গিয়ে... নিঃসন্দেহে আল্লাহর অপছন্দ কাজ করলে তার ফলাফল অশান্তিতেই শেষ হয়।
আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন। ভালোবাসার আর্তি কার না বুকে থাকে? ভালোবাসা পেতে কাঙ্গাল আমাদের ভাইবোনেরা। কাঙ্গাল হলেই কি আর তা জুটে যায়? ভালোবাসা পাওয়ার আশাতেই হালাল-হারাম ভুলে অন্যায় করে বিয়ের আগে প্রেম শুরু করে দেয় অনেকে। বেশিরভাগ ভালোবাসামার্কা প্রেমের সমাপ্তি হয়েছে যন্ত্রণায়, অশান্তিতে, দুর্নাম রটে গিয়ে... নিঃসন্দেহে আল্লাহর অপছন্দ কাজ করলে তার ফলাফল অশান্তিতেই শেষ হয়।
আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন। আমাদের মুসলিম ভাই ও বোনদের মাঝেও একটা স্বাভাবিক সহজাত ভয় কাজ করে, তা হলো -- যে মানুষটাকে বিয়ে করবো, তার প্রতি যদি 'মুগ্ধ' না হই, তাহলে কেমন করে হবে? মুগ্ধ হতে চাওয়া, ভালোলাগায় স্নাত হওয়া একটা স্বাভাবিক চাওয়া, এটা হতেই পারে। বিয়ের বর বা কনে দেখতে শুরু করলেন, তার জীবনবৃত্তান্ত জানলেন বায়োডাটা ঘেঁটে, তার সাথে সাক্ষাত বা কথাও বললেন। কিন্তু, ভয়টা হলো, কেমন করে এই মানুষটার সাথে নিজের জীবনকে বেঁধে ফেলবেন...
এমন যারা আছেন, তাদের একটা চিন্তার খোরাক দেই। আপনি একজন পুরুষ/নারী খুঁজছেন যিনি দ্বীনদার, তাইনা? এটুকুর পরেও তো আপনি ছেড়ে দিচ্ছেন না, আপনি তার ব্যাপারে খোঁজ নিচ্ছেন। তার আচার-আচরণ ও স্বভাব সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। তবু, নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটুকুতে একটা মানুষকে মোটেই চেনা যায় না, সম্ভব নয়। তবে, আপনি কি তার দ্বীনের প্রতি *সম্পূর্ণ* আগ্রহ ও ভালোবাসা খুঁজেছেন? এই বিষয়টাতে একদমই ছাড় না দিয়ে বাকি বিষয়গুলো আপনার জন্য সহনীয় তো? তবেই পরবর্তী চিন্তা করতে আগান...
পরের একটা চিন্তা হলো, অনেক মানুষের দাম্পত্য জীবনের ঘটনা আছে যারা পরস্পরকে তেমন না জেনেই বিয়ে করেছিলেন আল্লাহকে সন্তুষ্টি করতে, দ্বীনদারী দেখে। এরপর, আল্লাহ তাদের দু'জনের প্রতি দু'জনের মুগ্ধতা ও ভালোবাসাকে কেবল বৃদ্ধিই করে দিয়েছেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে যারা ত্যাগ করে, যারা সবর করে, আল্লাহ তাদের বিনিময় দান করেন অনেক উত্তম উপহার দিয়েই...
বিয়ের গোটা বিষয়টার প্রতিটি পদক্ষেপে আপনার প্রচুর দোয়া করা উচিত। আল্লাহর কাছে প্রচুর কান্নাকাটি করা উচিত যেন তিনি আপনার উপরে তিনি তার দয়া ও রাহমাতের ঝর্ণা বইয়ে দেন। আবারো বলছি, দ্বীনদারীর ব্যাপারে ছাড় না দিয়ে অন্য অনেক কিছুতে যদি *অসহনীয়* না লাগে, আপনি আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে এগিয়ে গেলে ঠকবেন না ইনশা আল্লাহ।
বিয়ে করতে এগিয়ে এসে পাত্র/পাত্রীর অন্য সবকিছুতে আপনি যদি মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকেন (অন্য ভাষায় বললে, যদি তেমন অসন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন কোন কিছুতে) তাহলে কেবল দু'জনের ভালোবাসাবাসি হয়নি বলে, তাকে সাদামাটা মানুষ মনে করে বিয়েতে না এগিয়ে বসে থাকা হয়ত কল্যাণকর হবে না। একটা মানুষকে চোখে দেখে নেয়া, তার সাথে আলাপ করে নেয়া তো ইসলাম বলেই দেয়, অনুমুতিও দেয়। কিন্তু 'হালাল ডেটিং' টাইপের কিছুর স্থান নেই ইসলামে-- বিয়ের আগে এতটা সময়-সুযোগ আপনি কারো সাথে কাটানোর জন্য পাবেন না যে 'ভালোবাসাবাসি/প্রেম/মুগ্ধতার' কোন সুযোগ থাকবে। সেটার অত দরকার বেশি দরকার থাকলে নিশ্চয়ই আল্লাহর দেয়া নিয়ম এমন হতো না, তাইনা?
নিয়্যাত যার সঠিক থাকে, যিনি তার প্রতিটি পদক্ষেপে নিজের পছন্দ অপছন্দ নয় বরং আল্লাহর চাওয়াকে মূল্য দেন, আল্লাহ তাকে যথেষ্টই পুরষ্কার দেন যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে যায়। হৃদয়ে ভালোবাসা-দয়া-মোহাব্বত মুগ্ধতা-প্রেম তৈরি করে দেয়ার মালিক আল্লাহ। তার উপরেই পুরোপুরি নির্ভর করুন, তার আদেশ মানার উপরেই নিজেকে কায়েম রাখুন... ইনশা আল্লাহ আপনি অন্তরে প্রশান্তি পাবেন, সাকীনাহ আর রাহমাহ আপনার চোখ শীতল করা আনন্দ বইয়ে দিবে দাম্পত্য জীবনে...
আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন এবং সেই অনুযায়ী জীবন পরিচালনার তাওফিক দিন।
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/7017/safwanism/41177#.U0au_VdkJWF
No comments:
Post a Comment